
-এম,এ,ইউসুফ,শামীম: বাংলাদেশের বিভিন্ন জায়গায় অতি কৌশলে বিভিন্নভাবে আগুন লাগানো হচ্ছে -যার কোনো পোস্ট মাটম নেই,নেই কোনো উপযুক্ত ব্যাখ্যা ! মসজিদে আগুন,শপিংমলে আগুন, ট্রেনে আগুন চারদিকে শুধু আগুন আর আগুন। সরকারের কোনো জবাবদিহিতা নেই। উপরন্ত, মুজিব কোটধারি উচ্ছিষ্টভূগী রা উল্টা পাল্টা সাফাই গেয়ে যাচ্ছে।
এখন প্রশ্ন হচ্ছে , সরকার কেন এ ধরনের সন্ত্রাসী কাজে ইন্দন যোগাচ্ছে , কেন সরকার এহেন গর্হিত অপকর্মে লিপ্ত? কেনই বা আজ পর্যন্ত কোনো আগুনের আসল তথ্য প্রকাশ হচ্ছে না ? দায় ছাড়া গোছের একটি অক্ষম তদন্ত কমিটি করে দিয়ে খতম -দায়িত্ব কৌশলে এড়িয়ে যায়।
যেকোন ঘটনা পাশ কাটাতে আরেকটি ঘটনার জন্ম দেয় গুপ্তচর বা দেশের ভিতর লুকিয়ে থাকা (সরকারি ছত্রছায়ায়) প্রায় লক্ষ গো -মূত্র সেবনকারীরা। দেশের ভিতর অস্তিরতা সৃষ্টি করে ফায়দা লুটাই হচ্ছে এদের টার্গেট। আগুন ও বিভিন্ন অনাসৃষ্টি তারাই ঘটিয়ে যাচ্ছে বলে অভিজ্ঞ মহল মনে করেন।
রানা প্লাজা মেসাকার , জঙ্গি নাট্যাংশ দিয়ে শুরু হয় নাটকের প্রথম অংশ। শতভাগ সফল হবার পর শুরু হয় একের পর ধ্বংসাত্মক কর্মকান্ড। গুলশানের একটি রেস্তোরায় ভিনদেশি বিভিন্ন বড় বড় ব্যবসায়ীদেরকে ডেকে নিয়ে নৃশংস হত্যা কান্ড ঘটায় বর্তমান সরকারের বিশেষ কিলার বাহিনী। এরপর শাপলা চত্বরে হাজারো মাসুম হাফেজকে হত্যা ! হত্যার পর খুব সতর্কতার সাথে লাশ গোপন।
বর্তমান মাফিয়া সরকার দেশের ভিতর সর্বকালের সর্ব নিকৃষ্ট হত্যা কান্ড ঘটায় পিল খানায়। গোটা দুনিয়াবাসী সাক্ষী -বলিউড স্টাইলের গল্প দিয়ে ৫৭জন সোনার টুকরাকে বুলেটে ঝাঁজরা করে দিলো। সেনাবাহিনীর ছোট একটি লোভী অংশ স্বৈরাচারী হাসিনার প্রলোভনে রাজি হয়ে বিভিন্ন উপঢৌকনে উক্ত হত্যা কান্ড ধামা চাপা দেবার চেষ্টায়রত আছেন ,বেশিরভাগ দেশ প্রেমী সেনাবাহিনীর সদস্য বা অফিসার বুকের ভিতর চাপা কষ্ট নিয়ে অপেক্ষায় আছেন । কতদিন তারা অপেক্ষা করবে জানিনা, তবে এতটুকু নিশ্চিত যে, পালাবদলে কোনোভাবে ক্ষমতা চলে গেলে সেনাবাহিনী আপাকে ফাঁসিতে ঝুলাবে -কোনো সন্দেহ নাই। তাইতো, যেকোন উপায়ে হোকনা কেন, ক্ষমতা ছাড়া যাবেনা, আপা নিজেও সেটা খুব ভালো জানেন।