স্বজন হারা বিধ্বস্ত বুকপ্রাচীর শোকের আগুন জ্বলে দাউ দাউ করে। আহত পাখির মতো ছটফটায় ভঙ্গুর হৃদয় নিঃশ্বাসে নামে শতাব্দীর স্থবিরতা। আনন্দের ঢেউ বয়ে চলে দুখিনী নদীর কূল ঘেঁষে ঈদ আসে খুশির পয়গাম নিয়ে, চলেও যায়- দুঃখের মেঘমেদুর তবুও সরে না চোখ হতে বাকরুদ্ধ প্রলাপ ভেতরকে তীক্ষ্ণ ছুরিতে রক্তাক্ত করে। চাঁদ মুখের হাসিকে গ্রাস করে শোকাভিভূত
স্বজন হারা বিধ্বস্ত বুকপ্রাচীর
শোকের আগুন জ্বলে দাউ দাউ করে।
আহত পাখির মতো ছটফটায় ভঙ্গুর হৃদয়
নিঃশ্বাসে নামে শতাব্দীর স্থবিরতা।
আনন্দের ঢেউ বয়ে চলে দুখিনী নদীর কূল ঘেঁষে
ঈদ আসে খুশির পয়গাম নিয়ে, চলেও যায়-
দুঃখের মেঘমেদুর তবুও সরে না চোখ হতে
বাকরুদ্ধ প্রলাপ ভেতরকে তীক্ষ্ণ ছুরিতে রক্তাক্ত করে।
চাঁদ মুখের হাসিকে গ্রাস করে শোকাভিভূত গ্রহাণু।
অবেলায় চোখের আয়নায় নদী সাঁতরাই
সেই জলে ঝরে যায় মনমরা ফুল।
ঈদের সমস্ত আনন্দ মাটিতে মুখ থুবড়ে পড়ে
কপালে জমে মেঘের মত স্বেদজল!
হারাই যারা আত্মার আত্মজন-কুজন পাখির ডাকে।
নিয়তির নিদারুণ সত্য অস্বীকার করার অবকাশ নেই
হঠাৎ বাচ্চাদের কলকাকলীতে মুখরিত আঙিনা-
ঈদের উল্লাস চোখেমুখে ফুটন্ত তাদের,
এই উচ্ছ্বাস দেখে গিলে ফেলি এক আকাশ শোক
ঈদ আসে এইভাবে কেউ হাসে কেউবা কাঁদে।
Leave a Comment
Your email address will not be published. Required fields are marked with *