নাবালক ভাবনাটা হামাগুড়ি দিচ্ছে
পৃথিবীর এ পিট থেকে ওপিঠ
শতাব্দীর সেরা অন্ধকার
আমার অস্তিত্ব গিলে খায়
তখন মাটির শরীর কান্নায় ভেঙ্গে পড়ে
জলের প্রচ্ছদে আঁকা তোমার রংধনু ছবি
এই শরতের বৃষ্টিতে ভিজে দেখো কেমনে
জবজবে হয়ে আছে
নিঃশ্বাসের দ্যূতিতে লিখে গেলে শব্দের মহাসম্ভার
এই শব্দ সম্ভার ইচ্ছে খেয়ায় ভেসে বেড়ায়
নগর থেকে নগরে
রৌদ্রবিজ থেকে তুলে আনা কবিতার ভাষা
আজ পৃথিবী রাঙিয়েছে
তুমি দেখবে এসো
ভোরের সাদা মেঘের ওড়াউড়ি
আর স্বচ্ছ জলে হরেক রকম
মাছের লেজ দোলানো নাচ
হে কবি
তুমি আসো না তাই দুঃখ বাড়ে রোজ
তুমি কি দেখেছ
তোমার সৃষ্টি ভালোবাসার আকাশ ছুঁয়েছে
সাহিত্যের নির্ভরতা আর সনেটের কথা
তুলির আঁচড়ে রঙ ছড়ায়
বিশ্ব মানবতার মসনদে তোমার রচিত কথারা
প্রতিদিন নতুন সূর্যের ক্যানভাসে ফোটায় শব্দের খই
এই সবুজ বাংলার বুকে চাষ করা শিক্ষার আলো
তোমার রোদে পুড়ে ডাকছে
ফিরে এসো মধুসূদন ফিরে এসো