সুপ্রভাত সিডনি রিপোর্ট: গত ১১ জুলাই ২০২৩ মঙ্গলবার সিডনি শহরের প্রাণকেন্দ্রে কোনো এক রেস্তোরাঁয় তাবিথ আউয়াল মিলিত হন স্থানীয় বিএনপি নেতা কর্মীদের সাথে। ব্যক্তিগত কাজে স্বপরিবারে সিডনি এসে বিএনপি নেতা কর্মীদের খোঁজ নেন তিনি। এতে অংশ নেন, বিএনপি নেতা লিয়াকত আলী সপন, নাসির উল্লাহ, মোসলেহ উদ্দিন আরিফ, আশরাফুল আলম, নাজনীন খানম ও অস্ট্রেলিয়া বিএনপির
সুপ্রভাত সিডনি রিপোর্ট: গত ১১ জুলাই ২০২৩ মঙ্গলবার সিডনি শহরের প্রাণকেন্দ্রে কোনো এক রেস্তোরাঁয় তাবিথ আউয়াল মিলিত হন স্থানীয় বিএনপি নেতা কর্মীদের সাথে। ব্যক্তিগত কাজে স্বপরিবারে সিডনি এসে বিএনপি নেতা কর্মীদের খোঁজ নেন তিনি। এতে অংশ নেন, বিএনপি নেতা লিয়াকত আলী সপন, নাসির উল্লাহ, মোসলেহ উদ্দিন আরিফ, আশরাফুল আলম, নাজনীন খানম ও অস্ট্রেলিয়া বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা মো. আব্দুল্লাহ ইউসুফ শামীম।
বিএনপি নেতা আবদুল আউয়াল মিন্টুর বড় ছেলে তাবিথ আউয়াল (এমএসসি)। তিনি মাল্টিমোড গ্রুপের পরিচালক হিসেবে নিয়োজিত রয়েছেন। বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য তাবিথ বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের সহ সভাপতি এবং বিএনপির পররাষ্ট্র সম্পর্ক কমিটির সদস্য।
বিএনপির রাজনীতির সাথে যুক্ত তাবিথ আউয়াল ধানের শীষ প্রতীকে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র পদে নির্বাচনে অংশ নিয়ে দলে ও দলের বাইরে ব্যাপক জনপ্রিয়তা পান। বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ সাম্প্রদায়িক সম্প্রতি নাগরিক অধিকার রক্ষা এবং দুর্নীতিমুক্ত ও বাসযোগ্য আদর্শ ঢাকা গড়ার প্রত্যয়ে ঢাকা উত্তরের মেয়র প্রার্থী তাবিথ আউয়াল ১২ দফা নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করেছেন।
তাবিথের ঘোষিত ইশতেহারগুলো ছিল : ১. খাদ্য ২. বাসস্থান ৩. চিকিৎসা ৪. শিক্ষা, ৫. যানজট নিরসন ও যানবাহন সুবিধা ৬. নগর পরিবেশ ব্যবস্থাপনা ও টেকসই উন্নয়ন ৭. সামাজিক উন্নয়ন ও ব্যবস্থাপনা ৮. আমোদ-প্রমোদ চিত্রবিনোদন ও জনস্বার্থ ৯. ডিজিটাল সেবা ১০. জননিরাপত্তা ১১. প্রাকৃতিক দূর্যোগ মোকাবিলা এবং ১২. নগর প্রশাসন।
তাবিত আউয়াল কোন আওয়ামী পরিবারের আত্মীয় নন। ঢাকা উত্তর সিটিতে যে সকল প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন তাদের মধ্যে বয়সে সবচেয়ে নবীন এবং সবার থেকে উচ্চ শিক্ষিত তিনি। সফল ভাবে বাংলাদেশ ফুটবল ফেডারেশনের (বাফুফে) সহসভাপতির দায়িত্ব পালন করেন।
তাবিত আউয়াল ২০০১ সালে থেকে বিএনপির জন্য কাজ করেছেন, ৫ জানুয়ারির এক তরফা নির্বাচন প্রতিহত করতে ২০১৩ সালের ২৯ ডিসেম্বর মার্চ ফর ডেমক্রেসি কর্মসূচি পালনের ডাক দেয়ায় দেশনেত্রীকে তার গুলশান কার্যালয়ে অবরুদ্ধ করা হয়। এর মধ্যে ২৫ মার্চ রাতে কার্যালয়ের সামনে থেকে বাবার সাথে তাবিত আউয়ালও গ্রেপ্তার হন। তাবিত আউয়ালের শ্বশুর ব্যবসায়ী নেতা ইঞ্জিনিয়ার ইস্কান্দার আলী। তিনি ইসলামী ব্যাংকের পরিচালনা বোর্ডের অডিট কমিটির চেয়ারম্যান এবং দৈনিক নয়া দিগন্ত ও দিগন্ত টেলিভিশনের পরিচালনা কমিটির চেয়ারম্যান। তাবিত আউয়াল ফেনী সকার ফুটবল ক্লাবের চেয়ারম্যান।
দেশের অবস্থা নিয়ে তিনি বলেন, বিগত দুই বছরের অক্লান্ত পরিশ্রমের ফসল হচ্ছে বর্তমান আন্দোলন। এ আন্দোলন আরো বেগবান হবে এবং বাংলাদেশে গণতন্ত্র পুনরায় প্রতিষ্টিত হবে।
Leave a Comment
Your email address will not be published. Required fields are marked with *