সুপ্রভাত সিডনি রিপোর্ট : গত ২৫শে সেপ্টেম্বর ২০২৩ সোমবার সিডনির ল্যাকেম্বা লাইব্রেরি হলে ডেপুটি মেয়র মাসুদ খলিলের নাগরিক সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। দলমত নির্বিশেষে সকল প্লাটফর্মের নেতা কর্মীদের নিয়ে এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানের আয়োজন করে কমিউনিটি ইয়ুথ এন্ড সিটিজেন ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন বা CYCDO. এ সংগঠনটি অলাভজনক একটি জনহিতকর প্রতিষ্ঠান। কোভিডের দুর্যোগের সময় মানুষ
সুপ্রভাত সিডনি রিপোর্ট : গত ২৫শে সেপ্টেম্বর ২০২৩ সোমবার সিডনির ল্যাকেম্বা লাইব্রেরি হলে ডেপুটি মেয়র মাসুদ খলিলের নাগরিক সংবর্ধনা অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়। দলমত নির্বিশেষে সকল প্লাটফর্মের নেতা কর্মীদের নিয়ে এক অনাড়ম্বর অনুষ্ঠানের আয়োজন করে কমিউনিটি ইয়ুথ এন্ড সিটিজেন ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন বা CYCDO. এ সংগঠনটি অলাভজনক একটি জনহিতকর প্রতিষ্ঠান।
কোভিডের দুর্যোগের সময় মানুষ যখন ঘর থেকে বের হতে ভয় পেতো বা ঘর থেকে বের হওয়া নিষেধ ছিল, তখন এ সংগঠন অসহায় মানুষের ঘরে ঘরে যেয়ে খাবারের বক্স দিয়ে এসেছে । সিডনিতে প্রথম নির্দলীয় বাংলাদেশী সংগঠন এ ধরনের মহতী উদ্যোগ নেয়, যা ছিল অত্যন্ত প্রশংসনীয়। এ সংগঠনের বিভিন্ন ধরনের জনহিতকর কার্যকলাপ অস্ট্রেলিয়ার সিনিয়র মিনিস্টারদের দৃষ্টি কেড়ে নেয়। মাননীয় মন্ত্রী টনি বার্ক এমপি CYCDO এর কাজে সন্তুষ্ট হয়ে ২০২০ সালে বিশেষ প্রশংসা পত্র প্রদান করেন। তাছাড়া অস্ট্রেলিয়ার বিভিন্ন মন্ত্রী , নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্য সরকার, অস্ট্রেলিয়ার রাজধানী ক্যানবেরা থেকেও বিভিন্ন সরকারি ডিগনেটোরিসরা এ সংগঠনের প্রশংসা করেন। পেনডেমিক এর ভয়াবহ সময়ে যখন মানুষ ঘর থেকে বের হতো না, তখন এ সংগঠনটি বাংলাদেশ কমিউনিটিতে প্রথম উদ্যোগ নেয় খাবার বিতরণের। অসহায় বিভিন্ন ছাত্র, পরিবার ও রিফিউজিদের বাসায় বাসায় যেয়ে নিত্য প্রয়োজনীয় খাবার দিয়ে আসতো। মূলত সংগঠনের সভাপতি জীবনের উপর ঝুঁকি নিয়ে মানুষের বাসায় বাসায় খাবার পৌছিয়ে দিতো। এক পর্যায়ে তিনি নিজেই অসুস্থ হয়ে বিছানায় পড়ে গেলেন। সুস্থ হয়ে আবার শুরু করেন একই কর্মসূচি। ল্যাকেম্বাতে তাবু গেড়ে মাস ব্যাপী এ ধরনের কর্মকান্ডে নিজে এগিয়ে আসেন, সুপ্রভাত সিডনিতে আহবান করে অন্যান্য সংগঠনগুলোকে এগিয়ে আসতে উৎসাহিত করেন। কেন্টাবুরি – ব্যাংকসটাউন সিটি কাউন্সিল এ সংগঠনের সকল কর্মকান্ড নিবিড় ভাবে পর্যবেক্ষন করে ২৬ জানুয়ারি ২০২২ সালে Organaisation of the Year ঘোষণা করেন। বিভিন্ন ধরনের কর্মকান্ডের ভিতর সম্প্রতি একজন বাংলাদেশি ক্যান্সার আক্রান্ত ছেলের পাশে দাঁড়িয়ে কমিউনিটির সহযোগিতায় সাফল্যের সাথে চিকিৎসা ও মারা যাবার পর দাফন সম্পন্ন করেন।
কমিউনিটি ইয়ুথ এন্ড সিটিজেন ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন ডেপুটি মেয়র মাসুদ খলিলের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। অস্ট্রেলিয়া আওয়ামী লীগ, বিএনপি, ইসলামিক সংগঠন আইপিডিসি ও বিভিন্ন সংগঠনের প্রথম সারির নেতা কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন। তাছাড়া বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর, একাডেমিক, ডাক্তার, প্রকৌশলী, অস্ট্রেলিয়ান সরকারের বিভিন্ন সংস্থার হাই অফিশিয়াল বাংলাদেশী ভাই বোন এতে অংশ নেন। এছাড়াও বাংলাদেশের জীবন্ত কিং বদন্তি আপেল মাহমুদের উপস্থিতি অনুষ্ঠানের মাত্রা আরো বাড়িয়ে দেয়। অনেক প্রবীণ নেতা উল্লেখ করেন, “এ ধরনের সকল সংগঠনের মিলিত অংশগ্রহণে অনুষ্ঠান বিগত ৩০ বছরে আমি দেখিনি। অনুষ্ঠানের এমসি ছিলেন মোহাম্মদ গোলাম মোস্তফা, প্রধান অতিথি ছিলেন বিশিষ্ঠ শিক্ষাবিদ শিবলী সোহায়েল, সভাপতিত্ব করেন সংগঠনের সভাপতি এম,এ ইউসুফ শামীম।
প্রধান অতিথি শিবলী সোহায়েল বর্তমানে অস্ট্রেলিয়ার চার্লস স্টার্ট ইউনিভার্সিটির স্কুল অব বিজনেসের প্রোগ্রাম কো-অর্ডিনেটর ও লেকচারার হিসেবে কাজ করছেন । তিনি দুই দশকেরও বেশি সময় ধরে উচ্চশিক্ষা খাতে শিক্ষকতার পাশাপাশি একাডেমিক লিডার এবং ব্যবস্থাপক হিসেবে কাজ করছেন। ইতিপূর্বে তিনি অস্ট্রেলিয়ার সেন্ট্রাল কুইন্সল্যান্ড ইউনিভার্সিটি এবং বাংলাদেশে আমেরিকান ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে শিক্ষকতা করেছেন । একাডেমিক নেতৃত্ব এবং পরিচালনার ভূমিকা ছাড়াও, তিনি একজন লেখক, মানবাধিকার কর্মী, বক্তা, উপস্থাপক এবং সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠক। বর্তমানে তিনি একটি থিংক ট্যাঙ্ক, “সাউথ এশিয়ান পলিসি ইনিশিয়েটিভ” ও মানবাধিকার সংগঠন, “গ্লোবাল ভয়েস ফর হিউম্যানিটির” সাধারণ সম্পাদক এবং “আমার দেশের” ডেপুটি এডিটর।
ছোটবেলা থেকেই তিনি উপস্থাপনা, আবৃত্তি, লেখালিখি ও নাটকের সঙ্গে জড়িত। সিডনিতে সাধারণ বাঙালিদের জন্য “বাংলা মেলা”এবং মুসলিমদের জন্য “ডিভাইন মেলোডিস” নামে জনপ্রিয় অনুষ্ঠানের অন্যতম উদ্যোক্তা । এছাড়া বিশ্বজুড়ে গতবছর ৩০ শে আগস্ট “বিশ্ব গুম খুন প্রতিরোধ দিবস” ও ১০ ডিসেম্বর “বিশ্ব মানবাধিকার দিবস”এর বিভিন্ন ইভেন্টের প্রধান সমন্বয়কারী হিসেবে ভূমিকা পালন করেন। এই ইভেন্টগুলো সিডনী, লন্ডন, নিউ ইয়র্ক, টরেন্টো, ব্রাসেলস সহ বিশ্বের বিভিন্ন শহরে অনুষ্ঠিত হয় । তার লিখা এবং সক্রিয়তার মাধ্যমে তিনি মানবাধিকার সুরক্ষা, গণতন্ত্র ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার জন্য কাজ করছেন । তিনি চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস এবং “সিডনি ইউনিভার্সিটি অফ টেকনোলজি থেকে “এমবিএ”এবং ভারতের “আলীগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থনীতিতে “এমএ” করেছেন।
ইব্রাহিম খলিল মাসুদ বা মাসুদ খলিল আমাদের বাংলাদেশ কমিউনিটির মুখ উজ্জ্বল করেছেনা। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পলিটিকাল সাইন্সে এমএসএস, আলীগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ইনফরমেশন সিস্টেম ম্যানেজমেন্ট এ ডিপ্লোমা করেন তারপর ১৯৯৯ সালে সিডনি এসে সেন্ট্রাল কুইন্সল্যান্ড বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আবার একই সাবজেক্টে পড়াশুনা করেন। তিনি একজন সামাজিক মানুষ বা ভালো সংগঠক হিসেবে কমিউনিটিতে বিশেষভাবে পরিচিত। তিনি সাবেক সভাপতি স্টুডেন্ট এসোসিয়েশনের, সাবেক সাধারণ সম্পাদক বাংলাদেশ এসোসিয়েশন, সাবেক পরিচালক অস্ট্রেলিয়া বাংলাদেশ বিজনেস কাউন্সিল, ইঙ্গেলবার্ন রোটারি ক্লাবের বর্তমান সদস্য। বেক্তিগত জীবনে ওয়াসি খলিল নামে এক ছেলের পিতা এবং স্ত্রী মাসুমা খলিল (GP) বা জেনারেল প্রাক্টিশনার অর্থাৎ ডাক্তার।
অনুষ্ঠানটি তিনটি পর্বে ভাগ করা হয়েছিল। প্রথমে ছিল বিভিন্ন সংগঠনের নেতা -কর্মীদের সংক্ষিপ্ত শুভেচ্ছা বক্তব্য। তারপর কমিউনিটিতে বিভিন্ন ক্ষেত্রে সাফল্যের সাথে কাজ করার জন্য অ্যাওয়ার্ড বা প্রশংসা পত্র প্রদান। সবশেষে সৌজন্য মূলক রাতের খাবার। শুরুতে পবিত্র কোরান থেকে তিলাওয়াত করেন কেম্বেলটাউন ইসলামিক সোসাইটির সাবেক সভাপতি মোহাম্মদ গোলাম কিবরিয়া। সেচ্ছাসেবক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন নাসির আহমেদ, বাচ্চু, ইকবাল চৌধুরী।
পুরো অনুষ্ঠান স্পন্সর করে এশিয়া (অস্ট্রাল স্কিলস ইনস্টিটিউট অফ অস্ট্রেলিয়া) ও মাকসুদা ক্যাটারিং যারা অস্ট্রেলিয়ার বাংলাদেশী সমাজে অত্যন্ত জনপ্রিয় সংস্থা ও রেস্তরা।
প্রথমে বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সভাপতি আব্দুল্লাহ ইউসুফ শামীম, তারপর হোসেন আরজু (লিডার, বাংলাদেশী সিনিয়র সিটিজেন অব অস্ট্রেলিয়া), এরপর ক্রমান্বয়ে মাহমুদ চৌধুরী (সভাপতি আইপিডিসি),মনিরুল হক জর্জ (সাবেক সভাপতি বিএনপি অস্ট্রেলিয়া) ,লিয়াকত আলী সপন(সাবেক সাধারণ সম্পাদক বিএনপি অস্ট্রেলিয়া), ডক্টর হুমায়ের চৌধুরী রানা (সাবেক সভাপতি জিয়া পরিষদ অস্ট্রেলিয়া), কুদরত উল্লাহ লিটন (সাবেক সভাপতি জিয়া পরিষদ অস্ট্রেলিয়া). ডাক্তার মইনুল ইসলাম(সভাপতি, শাপলা শালুক লায়ন্স ক্লাব-অন্যতম প্রতিষ্টাতা বাংলাদেশী মেডিক্যাল সোসাইটি অফ NSW, চেয়ারম্যান সাপলা শালুক ফাউন্ডেশন) এবং অস্ট্রেলিয়া আওয়ামী লীগ লীডার মোহাম্মদ আলী শিকদার।
আরো বক্তব্য রাখেন কাজী খালেজুজ্জামান আলী- যিনি কাজী আলী ভাই নামে সবচেয়ে বেশি পরিচিত। বিগত প্রায় ৪০ বছর যাবৎ একমাত্র বাংলাদেশী ফিউনারেল ডাইরেক্টর এবং বিভিন্ন জনহিতকর কাজ করে যাচ্ছেন। বাংলাদেশ কমিউনিটির প্রথম OAM (অর্ডার অব অস্ট্রেলিয়া মেডেল) লাভ করেন।
তারপর বক্তব্য রাখেন কেম্বেলটাউন সিটি কাউন্সিলের ডেপুটি মেয়র খলিল মাসুদ। তার বক্তব্যে ছিলো অনেক আবেগ, উৎসাহ এবং অনুপ্রেরণা। উপস্থিত জনতা খুব মনযোগ সহকারে বক্তব্য শুনেন। সবশেষে মানুষ গড়ার কারিগর বিশিষ্ঠ শিক্ষাবিদ ও অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি শিবলী সোহায়েল। বিজ্ঞ বক্তা সুনিপুনভাবে তার কথামালা দিয়ে মুহূর্তে হলরুমের প্রতিটি মানুষের মন জয় করে নেন। পিন পতনের শব্দ ছিলোনা। হলভর্তি কমিউনিটির নেতৃবৃন্দ অত্যান্ত মনযোগ সহকারে প্রধান অতিথির প্রতিটি কথা শুনেন এবং অনুষ্ঠান শেষে অনেক প্রবীণ নেতৃবৃন্দ তার বক্তব্যের ভূয়সী প্রশংসা করেন।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, কমিউনিটি লিডার মোহাম্মদ কাইয়ুম, কমিউনিটি লীডার আবুল হাসেম মৃধা জিলু , বিশিষ্ট ব্যবসায়ী জিল্লুর রশিদ ভুইয়া ,অস্ট্রেলিয়া মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার ও কমিউনিটি লিডার হেলাল উদ্দিন চৌধুরী ,কৃষিবিদ মোহাম্মদ আবুল বাসার ভূঁইয়া, বাংলাদেশি সিনিয়র সিটিজেন অফ অস্ট্রেলিয়ার লীডার মনজুরুল আলম বুলু,গেন্ডারিয়া সমিতির সাধারণ সম্পাদক মনোয়ার মৃধা মুন্না, জনপ্রিয় ক্রীড়াবিদ ও মার্শাল আর্ট ইন্সট্রাক্টর আসাদ চৌধুরী সেলিম,বাংলাদেশ ইসলামিক সেন্টারের সাবেক সভাপতি খসরুল আলম তালুকদার, কেম্বেলটাউন মুসলিম ওয়েলফেয়ারের লিডার আক্তার সাইয়েদ বাদল, বিশিষ্ট সংগঠক জুয়েল ইকবাল, গণমাধ্যম কর্মী আব্দুল আউয়াল,বিশিষ্ট ইসলামিক ব্যক্তিত্ব মোহাম্মদ গোলাম কিবরিয়া,ডক্টর সিরাজ, মাল্টিকালচারাল সোসাইটি অফ কেম্বেলটাউনের সাধারণ সম্পাদক ও কমিউনিটি লিডার সফিকুল আলম সফিক, আলীগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্দালয় লিডার আলী বাশার , বাংলাদেশ থেকে আগত বিশিষ্ট সাংবাদিক (সংবাদ পত্র) শামসুল ইসলাম টুকু, অস্ট্রেলিয়া থেকে প্রকাশিত একমাত্র বাংলা পত্রিকা সুপ্রভাত সিডনির সম্পাদক ডক্টর ফারুক আমিন ও হাবিব হাসান।
আরো উপস্থিত ছিলেন বিএনপি অস্ট্রেলিয়ার প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক ফারুক আহমেদ খান,বিএনপি অস্ট্রেলিয়ার লীডার বায়েজিদ চৌধুরী, মোঃমোসলেহ উদ্দিন হাওলাদার আরিফ, তৌহিদুল ইসলাম, আবুল হাছান,আব্দুস সামাদ শিবলু, খাইরুল কবির পিন্টু, মোহাম্মদ কামরুজ্জামান, হায়দার আলী, রাশেদ আল হাসান, মোহাম্মদ নাসির আহম্মেদ,সুমন কবির, নৌশাদ আলী,মোহাম্মদ বাচ্চু, অস্ট্রেলিয়ার চার্লস স্টার্ট ইউনিভার্সিটির সিনেট মেম্বর মুহাম্মদ মাসুদ রানা, খুলনা ইউনিভার্সিটির প্রফেসর ডক্টর ইউসুফ আলী,কমিউনিটি লীডার আজাদ মিয়া, ও সোহেল প্রমুখ।
CYCDO কমিউনিটিতে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন প্লাটফর্মে কৃতিত্ত্ব রাখার জন্য লিডারশীপ প্রশংসাপত্র প্রদান করেন বিভিন্ন গুণীজনকে। এতে প্রধান অতিথি শিবলী সোহায়েলকে পুরুস্কার তুলে দেন কাজী আলী OAM,ডেপুটি মেয়র খলিল মাসুদকে পুরুস্কার তুলে দেন প্রবীণ সাংবাদিক ও বিশিষ্ট সংগঠক রফিক হাসান,কমিউনিটির সকলের প্রিয় নাম মোফাজ্জল ভূঁইয়া ,উনাকে সম্মান সূচক প্রশংসা পত্র তুলে দেন বিশিষ্ট সংগঠক ও কমিউনিটি লিডার মোহাম্মদ কাইয়ুম, জননন্দিত শিল্পী আপেল মাহমুদকে তার সম্মান সূচক প্রশংসা পত্র তুলে দেন কাজী আলী OAM
বিশিষ্ট কলামিস্ট ও কমিউনিটি লিডার কায়সার আহমেদকে তার সম্মান সূচক প্রশংসা পত্র তুলে দেন কাজী আলী OAM, জনতার কবিয়ালখ্যাত রাহাত শান্তুনুকে সম্মান সূচক প্রশংসা পত্র তুলে দেন জীবন্ত কিংবদন্তী গায়ক আপেল মাহমুদ, বেলায়েত হোসেন রবিন যার ছোঁয়ায় প্রতিটি অনুষ্ঠান হয়ে উঠে প্রাণবন্ত, সিডনির প্রায় প্রতিটি অনুষ্ঠানে যিনি পর্দার আড়ালে এক বিশাল দায়িত্ত পালন করেন তিনিঁ হচ্ছেন রবিন ভাই। উনাকে সম্মান সূচক প্রশংসা পত্র তুলে দেন কাজী আলী OAM.
বিশিষ্ট সংগঠক নামিদ ফারহান পরিবার নিয়ে সিডনির বাইরে থাকায় তার লিডারশীপ প্রশংসাপত্র নিতে উপস্থিত হতে পারেনি বলে আন্তরিকভাবে দুঃখ প্রকাশ করেছেন । সর্বশেষে বিএনপি অস্ট্রেলিয়ার নেতা মোসলেউদ্দিন হাওলাদার আরিফ একটি বিশেষ ক্রেস্ট তুলে দেন ডেপুটি মেয়র মাসুদ খলিলের হাতে।
এ ধরনের একটি মহৎ অনুষ্ঠানে সহযোগিতা করার জন্য স্পনসর মাকসুদা ক্যাটারিং ও এশিয়া (অস্ট্রাল স্কিলস ইনস্টিটিউট অফ অস্ট্রেলিয়া) কে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন ।
1 Comment
লিয়াকত আলী সপন
September 28, 2023, 2:00 amজনাব আবদুল্লা ইউসুফ সামিম সাহেব কে অসংখ্য ধন্যবাদ এত সুন্দর একটা অনুষ্ঠান উপহার দেওয়ার জন্য ।আমি লিয়াকত আলী সপন জনাব সামিম কে ধন্য বাদ জ্ঞাপন করছি।
REPLY