ভোরবেলা ঘুম থেকে উঠতে না উঠতেই দেখি এক দমকা বাতাস আর জানালা পাল্লার ফটফট শব্দ, বাঁশের আগা উল্টায়ে বারান্দার সম্মুখে! দিন গড়িয়ে বিকেল সন্ধ্যার আগ মুহূর্তে- বাজারের কতিপয় লোকজন বাড়ি ফিরছে ওদের কারো হাতে ছাতা আবার কারো নেই। কিন্তু আষাঢ়ে ঝড় বৃষ্টি একাধারে ঝড়ছে দেখে মনে হচ্ছে, পল্লী জননীর নিমন্ত্রণেই এ বাদলা হাওয়া, টিপটিপ বৃষ্টি
ভোরবেলা ঘুম থেকে উঠতে না উঠতেই দেখি
এক দমকা বাতাস আর জানালা পাল্লার ফটফট শব্দ,
বাঁশের আগা উল্টায়ে বারান্দার সম্মুখে!
দিন গড়িয়ে বিকেল সন্ধ্যার আগ মুহূর্তে-
বাজারের কতিপয় লোকজন বাড়ি ফিরছে
ওদের কারো হাতে ছাতা আবার কারো নেই।
কিন্তু আষাঢ়ে ঝড় বৃষ্টি একাধারে ঝড়ছে
দেখে মনে হচ্ছে, পল্লী জননীর নিমন্ত্রণেই
এ বাদলা হাওয়া, টিপটিপ বৃষ্টি অনবরত-
যেন থামার নেই কোনোই অবকাশ!
এমন মেঘাচ্ছন্ন আকাশ এবং হাঁটু জলে
টেংরা পুটির লাফালাফি দেখে জনমনে
একটি বাক্যেই অনুমেয় তা হলো-
প্রকৃতি ঠিক আষাঢ়ের পরিপত্র ছাপিয়েই
নেমেছে তার মতো করে শ্রাবণের সন্ধ্যা অবধি!
কদম কেয়া ফুলের চাকচিক্য আর নদী খালের
ধারে বিছানো ঘাসের আগা ডুবে যাওয়া পানিতে
ছেলে মেয়ের জালি খলই দারকি পেতে ছোট মাছ ধরা।
স্মরণে আসে বারংবার, এখন আষাঢ়ের আনাগোনা!
Leave a Comment
Your email address will not be published. Required fields are marked with *