শ্বাস প্রশ্বাস টানাটানি মানেই তো বেঁচে থাকা নয় বেঁচে থাকা মানে তার চেয়েও আরো বেশিকিছু বেঁচে থাকা মানে ফুলকে ফুল মনে করা; পাখিকে পাখি, প্রজাপতি বা জোছনাকে উপভোগ করতে পারার কৌশল। মুমূর্ষু গাছের গোড়ায় জল ঢেলে কুঁড়ি গজানোর নামই- ‘আহ! আনন্দ।’ চোখ বুজে ফুলের ঘ্রাণ নিতে নিতে হঠাৎ চিৎকার করে বলা, ‘এই তো জীবন।’ প্রিয়জনের
শ্বাস প্রশ্বাস টানাটানি মানেই তো বেঁচে থাকা নয়
বেঁচে থাকা মানে তার চেয়েও আরো বেশিকিছু
বেঁচে থাকা মানে ফুলকে ফুল মনে করা; পাখিকে পাখি,
প্রজাপতি বা জোছনাকে উপভোগ করতে পারার কৌশল।
মুমূর্ষু গাছের গোড়ায় জল ঢেলে কুঁড়ি গজানোর নামই- ‘আহ! আনন্দ।’
চোখ বুজে ফুলের ঘ্রাণ নিতে নিতে হঠাৎ চিৎকার করে বলা,
‘এই তো জীবন।’
প্রিয়জনের চোখের অতলে একটা জীবন হাবুডুবু খেতে খেতে
আচমকা বলতে পারার নামই, ‘জীবন অনিন্দ্য সুন্দর!’
অথবা প্রিয় মানুষের ঠোঁটের কোথায় গোলাপের চাষাবাদ হয়
বুকে কতোটুকু অভিমান জমলে চোখের কোণে জল গড়ায়
সেই জল মুছে দেবার দুর্দান্ত সব কৌশল রপ্ত করতে পারা
কিংবা সেই মানুষের মনের কতোটা গভীরে মায়াদের বসতি?
সেই খোঁজটুকু রাখার নামই- বেঁচে থাকা।
শ্বাস-প্রশ্বাস টানাটানিকে বড়জোর টিকে থাকা বলা যেতে পারে
বেঁচে থাকা মানে আরো ঢেরবেশি কিছু,
বেঁচে থাকা মানে মায়ার অষ্টব্যঞ্জন রন্ধনশিল্প;
নিজেকে আবিষ্কারের এক স্বতঃসিদ্ধ সূত্র।
Leave a Comment
Your email address will not be published. Required fields are marked with *