মেঘের আঁধার সরিয়ে কে তুমি অমলিন-আলো? থই থই বুকের দুঃখ জুড়ে দাঁড়িয়ে মায়া-সুখ আঁকো- জাগাও অতুল নৈঃশব্দ্য ছুঁয়ে শব্দের আভরণ। পরিচিতের খুব গভীরে আলোড়ন তুলে, ছায়া কথার ভিতর মায়া-ভ্রম আশ্রয় ডাকে… হয়তো প্রচলিত নিয়ম ভেঙে অবাধ গণ্ডি আঁকে, শুরু অথবা শেষ যা খুশি! শুধু তোমার ঠোঁটে মাটি, চোখে আকাশ আর ডানায় বৃষ্টি আঁকা; চৈত্রের নিমগ্ন ঘুমের মধ্যে
মেঘের আঁধার সরিয়ে কে তুমি অমলিন-আলো?
থই থই বুকের দুঃখ জুড়ে দাঁড়িয়ে মায়া-সুখ আঁকো-
জাগাও অতুল নৈঃশব্দ্য ছুঁয়ে শব্দের আভরণ।
পরিচিতের খুব গভীরে আলোড়ন তুলে,
ছায়া কথার ভিতর মায়া-ভ্রম আশ্রয় ডাকে…
হয়তো প্রচলিত নিয়ম ভেঙে অবাধ গণ্ডি আঁকে,
শুরু অথবা শেষ যা খুশি!
শুধু তোমার ঠোঁটে মাটি, চোখে আকাশ আর ডানায় বৃষ্টি আঁকা;
চৈত্রের নিমগ্ন ঘুমের মধ্যে এখন ফসল, রোদ্দুর আর বিহঙ্গী চিল–
জীবন জুড়ে দাঁড়িয়ে আছো অপরিহার্য অনুষঙ্গ কি শুধু?
অনুতাপহীন কাদাজলে রুয়ে দাও বিমুহূর্ত জন্ম,
মৃত্যুও ফিরে ভাবুক না হয় একবার।
Leave a Comment
Your email address will not be published. Required fields are marked with *